ষাটজন মিসকীনকে একসাথে খাওয়ানো কি ওয়াজিব? নিজ পরিবারকে কি কাফফারা হতে খাওয়ানো যায়?

প্রশ্ন : আমি স্বেচ্ছায় রমজান মাসে একদিন রোযা ভেঙ্গে ফেলেছিলাম। এখন ষাটজন মিসকীনকে খাওয়ানোর নিয়্যত করেছি। প্রশ্ন হচ্ছে-মিসকীনদেরকে কি একবারেই খাওয়ানো শর্ত, নাকি আমি প্রতিদিন তিন বা চারজন করে মিসকীন খাওয়াতে পারি? আমার পরিবারের সদস্যরা (যেমন আমার বাবা,মা ও ভাইয়েরা) যদি মিসকীন হয়ে থাকে আমি কি তাদেরকে খাওয়াতে পারি। উত্তর  : সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। …

Read more

Share:

যে ব্যক্তি লাগাতর দুই মাসের রোযা রাখা শুরু করেছে এর মধ্যে রমযান মাস ঢুকে গেছে এতে করে কি তার ‘লাগাতর’ এর বিষয়টি ভঙ্গ হয়ে যাবে

প্রশ্ন: আমি জানি, যে ব্যক্তি রমযান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রী সহবাস করেছে তার জন্য কাফফারা হচ্ছে- দুই মাস রোযা রাখা কিংবা ষাটজন মিসকীনকে খাওয়ানো। এই দুই মাস রোযা কি লাগাতরভাবে রাখতে হবে? যে ব্যক্তি এ রোযাগুলো রাখা শুরু করেছে; এর মধ্যে রমযান মাস শুরু হয়ে গেছে সে কি রমযানের পর যে পর্যন্ত রোযা রেখেছিল এর …

Read more

Share:

রমজান মাসে দিনের বেলা শারীরিক মিলন সংক্রান্ত ৬টি মাস্‌য়ালা

প্রশ্ন : এটি কারো অজানা নয় যে, যে ব্যক্তি রমজান মাসে দিনের বেলায় তার স্ত্রীর সাথে সহবাস করবে, তার কাফ্‌ফারা হল- একজন দাস মুক্ত করা অথবা (তা না পারলে) একটানা দুই মাস রোযা রাখা অথবা (তা না পারলে) ৬০ জন মিসকীনকে খাওয়ানো। প্রশ্ন হল- ১- যে ব্যক্তি রমজান মাসের ভিন্ন ভিন্ন দিবসে নিজের স্ত্রীর সাথে …

Read more

Share:

যে ব্যক্তি রমজান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রীর সাথে সহবাস করেছে কিন্তু বীর্যপাত হয়নি

প্রশ্ন : এক লোক রমজান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রীর সাথে সহবাস করেছে, কিন্তু বীর্যপাত হয়নি। এর হুকুম কী? আর সে স্ত্রীরই বা করণীয় কী- যিনি এ ব্যাপারে অজ্ঞ ছিলেন? উত্তর : সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। রমজান মাসে দিনের বেলায় যে ব্যক্তি যৌনমিলন করে তিনি মুকীম (নিজ অঞ্চলে অবস্থানকারী) রোযাদার হলে তার উপর বড়-কাফ্‌ফারা (আল কাফ্‌ফারাতুল …

Read more

Share:

স্ত্রী রমজানের কাযা রোযা পালনকালীন সময়ে স্বামী তার সাথে সহবাস করেছে; এখন তাদের উভয়ের করণীয় কি?

প্রশ্ন : রমজানের আগে আমার স্ত্রী বিগত রমজান মাসের কিছু কাযা রোযা পালন করছিলেন। এমতাবস্থায় আমি তার সাথে সহবাসে লিপ্ত হয়েছি। সে সবগুলো রোযা কাযা করতে পারেনি। বিঃ দ্রঃ সে পূর্বেই আমার কাছে রোযা পালনের অনুমতি চেয়েছিল এবং আমি তাকে অনুমতি দিয়েছিলাম। উত্তর : সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। এক: যিনি কোন ওয়াজিব রোযা শুরু করেন …

Read more

Share:

মুয়াজ্জিন ফজরের আযান দিচ্ছিলেন সে সময় যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে সহবাসে লিপ্ত ছিলেন

প্রশ্ন : রমজান মাসে ফজরের আযানের আগ থেকে আমি আমার স্ত্রীর সাথে সহবাস করছিলাম। আযান চলাকালীন সময়েও আমি সহবাসরত ছিলাম। তবে আযান শেষ হওয়ার আগেই আমরা বিরত হয়েছি। আমার ধারণা ছিল যে, মুয়াজ্জিনের আযান শেষ করার পূর্ব পর্যন্ত সহবাস করা জায়েয। এখন আমার করণীয় কি? আলহামদুলিল্লাহ। এক: যদি ফজরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার সাথে সাথে মুয়াজ্জিন …

Read more

Share:

এক মেয়ে ভুল করে পানি পান করার পর তার মা তাকে বলল- ‘তোমার রোজা ভেঙ্গে গেছে’; তাই সে রোজা ভেঙ্গে ফেলে পরবর্তীতে সে রোজাটির কাযা করেছে; এমতাবস্থায় তার উপর কি কিছু বর্তাবে?

প্রশ্ন: সেহেরি খাওয়ার পর আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। এর মধ্যে আমি দুঃস্বপ্ন দেখে চিৎকার করে জেগে উঠি। আমার মা কিছু পানি নিয়ে এলে আমি পানি পান করি। কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছিলাম যে, ‘আমি রোজাদার’। এরপর আবার ঘুমালাম। যখন জাগলাম তখন আমি রোজা পূর্ণ করতে চাইলাম। কিন্তু আমার মা বললেন: তুমি যখন পানি পান করেছ তখন তোমার …

Read more

Share:

বীর্যপাত না করে হস্তমৈথুনের কারণে কি রোজা ভঙ্গ হবে

প্রশ্ন: রমজানের দিনের বেলায় কু-অভ্যাস এর কারণে কি রোজা ভঙ্গ হবে; যদি বীর্যপাত না হয়? উত্তর : সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। হস্তমৈথুন (কু অভ্যাস) রোজা ভঙ্গের কারণ। যে ব্যক্তি হস্তমৈথুন করেছে তাকে সেদিনের রোজা কাযা করতে হবে এবং এই মহাপাপ থেকে আল্লাহর কাছে তওবা করতে হবে। শাইখ বিন বায (রহঃ) বলেন: কেউ যদি রোজার দিন …

Read more

Share:

ফরজ গোসল করতে বিলম্ব করলে এমনকি ফজরের ওয়াক্ত হয়ে গেলেও রোজা নষ্ট হবে না

প্রশ্ন: একবার সেহেরীর পূর্বে আমার স্বপ্নদোষ হয়। কিন্তু আমি গোসল করতে পারিনি। গোসল করতে আমার তীব্র লজ্জাবোধ হচ্ছিল। কারণ আমার পিতামাতা জেনে যাবে যে, আমার স্বপ্নদোষ হয়েছে। তাই গোসল না করে আমি সেহেরী খেয়েছি। দুঃখজনক হল সেদিন আমি ফজরের নামাযও পড়িনি। তবে পরবর্তীতে গোসল করে আমি ফজরের নামায পড়েছি। আমি জানতে চাচ্ছি, আমার সে রোজাটা …

Read more

Share:

দাঁত থেকে যে রক্ত বের হয় সে রক্ত রোজা নষ্ট করবে না

প্রশ্ন: দাঁতের ফাঁক থেকে যে রক্ত বের হয় সেটা কি রোজা নষ্ট করবে? সেটা যদি অপর ব্যক্তির কারণে বের হয় অর্থাৎ অপর কোন ব্যক্তি কর্তৃক আঘাতের কারণে বের হয়; সে ক্ষেত্রে? বিষয়টি আমাদেরকে জানাবেন। আল্লাহ আপনাদেরকে উত্তম প্রতিদান দিন। উত্তর: আলহামদু লিল্লাহ। দাঁতের ফাঁক দিয়ে যে রক্ত বের হয় সেটা রোজা নষ্ট করবে না। সে …

Read more

Share: