কুরআনের কসম এবং কুরআন হাতে নিয়ে কসম করার বিধান

নিম্নে এ বিষয়ে অতি সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো: ❑ কুরআনের কসম করার বিধান: ইসলামের দৃষ্টিতে কসম করার সঠিক নিয়ম হলো, কেবল আল্লাহর নাম বা তাঁর গুণের কসম খাওয়া। যেমন: “আল্লাহর নামে কসম করছি…” বা “আল্লাহর ইজ্জতের কসম করছি…”। কারণ আল্লাহর নামে কসম খাওয়ার চেয়ে বড় কিছু আর হতে পারে না। কেউ যদি কুরআনের কসম করে …

Read more

Share:

কসম ভঙ্গের কাফফারা এবং ওয়াদা ও কসমের মাঝে পার্থক্য

প্রশ্ন: কোন ব্যক্তি যদি কোন কাজ করবে বলে আল্লাহর নামে কসম করে তারপর তা ভঙ্গ করে তাহলে তার জন্য কাফফারা আদায় করা ওয়াজিব। কসম ভঙ্গের কাফফারা হল: – দশজন মিসকিনকে মধ্যম ধরণের খাবার খাবার খাওয়ানো। – অথবা ১০ জন মিসকিনকে পোশাক দেয়া। – অথবা একজন গোলাম আযাদ করা। – এ তিনটি কোনটি সম্ভব না হলে …

Read more

Share:

কসম ভংগের কাফফারা হিসেবে যে ৩ টি রোযা রাখতে হয় তা কি একাধারে ৩ দিন রাখতে হবে?

প্রশ্ন: কসম ভংগের কাফফারা হিসেবে যে ৩ টি রোযা রাখতে হয় তা কি একাধারে ৩ দিন রাখতে হবে? নাকি ছেড়ে ছেড়ে ৩ দিন রাখলেও যথেষ্ট হবে? উত্তর: কসম ভঙ্গের কাফফারার তিনটি রোযা ধারাবাহিকভাবে রাখা জরুরি। আল্লাহ তাআলা বলেন: لَا يُؤَاخِذُكُمُ اللَّـهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ وَلَـٰكِن يُؤَاخِذُكُم بِمَا عَقَّدتُّمُ الْأَيْمَانَ ۖ فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ مِنْ …

Read more

Share:

কসম এর কাফ্‌ফারার রোযা শাওয়াল মাসের ছয় রোযা হিসেবে গণ্য হবে কী?

প্রশ্ন: আল্লাহ্‌র নামে কসম (শপথ) সংক্রান্ত আমার একটি প্রশ্ন আছে। সেটা হচ্ছে, আমি আল্লাহ্‌র নামে শপথ করেছি যে, আমি অমুক স্থানে যাব না। কিন্তু, কসম করার এক সপ্তাহ পরে আমি সে স্থানে গিয়েছি। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, শাওয়ালের ছয় রোযার মধ্যে আমি তিনটি রোযা রাখব। এ তিনটি রোযা কি কসমের কাফ্‌ফারা হিসেবে গণ্য হবে? …

Read more

Share: